Home বগুড়া জেলা

বগুড়া জেলা

by admin

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী এক প্রাচীন জনপদ বগুড়া জেলা। সংখ্যানুসারে বগুড়া বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা। বাংলার একজন স্বাধীন সুলতান (১২৮৭–১২৯১) নাসিরউদ্দিন বগরা খানের নামানুসারে এই জেলার নামকরণ করা হয় বগড়া। যা কালের বিবর্তনে বগুড়াতে রুপান্তরিত হয়। বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে এক ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জনপদ গড়ে উঠেছিল এই বগুড়ায়। প্রাচীন পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী পুণ্ড্রবর্ধনের বর্তমান নাম মহাস্থানগড়, যা বগুড়া জেলায় অবস্থিত এবং এটি একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান হিসেবে পরিচিত।

অবস্থান ও আয়তনঃ

আয়তন: ২৮৯৮.৬৮ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৪°৩২´ থেকে ২৫°০৭´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°৫৮´ থেকে ৮৯°৪৫´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। সীমানা: উত্তরে জয়পুরহাট ও গাইবান্ধা জেলা, দক্ষিণে নাটোর ও সিরাজগঞ্জ জেলা, পূর্বে যমুনা নদী ও জামালপুর জেলা, পশ্চিমে নওগাঁ ও নাটোর জেলা।

জনসংখ্যাঃ

মোট জনসংখ্যা ৩৭,৩৪,৩০০ ; পুরুষ ১৮,৫২,২১২, মহিলা ১৮,৮২,০৮৭। মুসলিম ৯৪.১৬%, হিন্দু ৫.৮০%, অন্যান্য ০.০৪%। (জনশুমারী ২০২২ অনুযায়ী)। উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হচ্ছে বগুড়া। এবং সারা বাংলাদেশে ষষ্ঠ বৃহত্তম জেলা।

প্রশাসনিক এলাকাসমূহঃ


বগুড়া জেলা ১৮২১ সালে জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জেলায় উপজেলার সংখ্যা মোট ১২ টি। বগুড়ায় একটি সিটি কর্পোরেশন(বগুড়া সিটি কর্পোরেশন),পৌরসভার সংখ্যা ১২ টি, ইউনিয়ন রয়েছে মোট ১১১ টি, গ্রাম রয়েছে ২৬৯৫টি।

১. বগুড়া সদর
২. কাহালু
৩. শিবগঞ্জ
৪. গাবতলি
৫. সোনাতলা
৬. ধূনট
৭. আদমদীঘি
৮. দুপচাচিয়া
৯. নন্দীগ্রাম
১০. শাহাজানপুর
১১. সারিয়াকান্দি
১২. শেরপুর

সংসদীয় আসনঃ

১. বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা)
২. বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ)
৩. বগুড়া-৩ (দুপচাঁচিয়া-আদমদীঘি)
৪. বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম)
৫. বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট)
৬. বগুড়া-৬ (বগুড়া সদর)
৭. বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর)

শিক্ষাঃ


বগুড়া জেলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিক দিয়ে অনেক উন্নত। এই জেলার শিক্ষার্থীরা মূলত উন্নত মানের লেখাপড়া করার জন্য দেশের ভালো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয় এবং দেশের বাহিরে গিয়েও লেখাপড়া করে আসে। বগুড়ায় একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। যা বগুড়ার নামানুসারে বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করা হয়েছে। এ জেলায় রয়েছে উত্তরবঙ্গের ১ম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি (রংপুর রোড,গোকুল,বগুড়া)। এছাড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অত্র জেলায় ১ টি সরকারি মেডিকেল কলেজ (শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ), ১টি বেসরকারী মেডিকেল কলেজ, ১টি বেসরকারী প্রকৌশল কলেজ, ৮ টি সরকারি কলেজ, ১ টি ‘ল’ (আইন) কলেজ, ১টি সরকারি মাদরাসা, ৭৬ টি বেসরকারি কলেজ, ১,৫৬৮ টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৪০২ টি বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১,৫৬৮ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২৩ টি বেসরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়, ১ টি সরকারি পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট, ১ টি ভিটিটিআই, ২ টি পিটিআই, ১ টি টিটিসি ও ১ টি আর্টকলেজ, ১ টি আইএইচটি ও ১টি জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমী (নেকটার)। উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান “বগুড়া জিলা স্কুল”, যা ১৮৫৩ সালে স্থাপিত । নারী শিক্ষার জন্য রয়েছে “সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়” যা “ভিক্টোরিয়া মেমরিয়ালস গার্লস স্কুল” নামেও পরিচিত এছাড়া রয়েছে “ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ” । ইংরেজি শিক্ষার জন্য রয়েছে “মিলেনিয়াম স্কলাস্টিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ” ।

ইতিহাসঃ


ইতিহাস থেকে জানা যায় বাংলার প্রাচীনতম একটি নগরী বগুড়া। মৌর্যযুগে এটি পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। বগুড়ার প্রাচীন নাম পৌণ্ড্রবর্ধন ও এটি বরেন্দ্রভূমি বলে খ্যাত অঞ্চলের অংশবিশেষ। আজকের রাজশাহীও এই অঞ্চলভুক্ত ছিল। অঞ্চলটি ৯ থেকে ১২ শতক সেন রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়। পরে ১৩শ শতকের শুরুতে তা মুসলিম শাসকদের অধীনে আসে। ১৩শ শতকের শুরুতে এই এলাকা মুসলিম শাসকদের হাতে যায়। তারপরও সেন বংশের নৃপতিরা সামন্তপ্রধান হিসাবে প্রায় ১০০ বছর শাসনকার্য চালায়। এরপর অচ্যুত সেনের আচরণে রাগান্বিত হয়ে গৌড়ের বাহাদুর শাহ (?-১৫৩৭) সেনদের বিতাড়িত করেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বগুড়া ৭ নং বিডিএফ সেক্টরের অধীনে ছিল। সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১২৭৯ থেকে ১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া। কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে ‘বগুড়া’ শব্দে পরিচিতি পেয়েছে।

অর্থনীতিঃ


বগুড়া জেলার অর্থনীতি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য ও কৃষি নির্ভরশীল।

কৃষি: জেলার প্রধান কৃষি পণ্য গুলো হলো ধান, পাট, আলু, মরিচ, গম, সরিষা, ভুট্টা, কলা সবজি, আখ ইত্যাদি। মোট চাষযোগ্য জমির পরিমাণ ২,২৩,৪১০ হেক্টর। পতিত জমি ৫,৩৪৩ হেক্টর। মাথাপিছু জমির পরিমাণ ০.২১ হেক্টর। জেলায় খাদ্য দ্রব্য সংরক্ষণের জন্য ২৯ টি হিমাগার রয়েছে। বিগত কয়েক বছরে বগুড়ায় লাল মরিচের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে যা কিনা ১০০ কোটি টাকার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।

শিল্প: বগুড়া জেলায় ১২০ টি বড় শিল্প কারখানা, ১৯ টি মাঝারি শিল্প কারখানা, ২৩৫১ টি ক্ষুদ্র শিল্প এবং ৭৪৫ টি কৃষি ভিত্তিক শিল্প রয়েছে। বগুড়ায় তৈরি হয় প্রায় ২ হাজার রকমের হালকা প্রকৌশল ও কৃষি যন্ত্রপাতি।দেশের কৃষি যন্ত্রপাতির বার্ষিক চাহিদার প্রায় ৮০ শতাংশ পূরণ করে এখানকার কারখানাগুলো, যার আর্থিক মূল্য এক হাজার কোটি টাকা।

রপ্তানী পণ্য: কৃষিজাত পণ্যের মধ্যে রয়েছে আলু, মরিচ, ভুট্টা, ও শাক সবজি। এসব পণ্য নেপাল, ভারতসহ অনেক দেশে রপ্তানি হয়। পাটজাত পণ্যের মধ্যে রয়েছে পাটের সুতা, সুতলি ও পাটের ব্যাগ। শেরপুর ও কাহালু উপজেলার গ্রামীণ নারীদের তৈরি নানা ধরনের হস্তশিল্প পণ্য রপ্তনি হয় জার্মানি, সুইডেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, ইংল্যান্ড, ইতালি, নরওয়ে, অস্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপের ১৮টি দেশে। বগুড়ায় তৈরি বিশেষ ধরনের পোশাক সৌদি আরব, কাতার, দুবাইসহ কয়েকটি দেশে রপ্তানি হয়। শেরপুর, ধুনট উপজেলার শতাধিক গ্রামে নারীদের তৈরি জালি সৌদি আরব, ইরাক, ইরান, দুবাই, ভারত ও পাকিস্তানসহ অনেক দেশে রপ্তানি হয়।
সেচপাম্প রপ্তানির মধ্য দিয়ে বগুড়ায় উৎপাদিত যান্ত্রিক পণ্যে বিদেশে রপ্তানি শুরু হয়। রপ্তানিকৃত যন্ত্রাংশের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সেচপাম্প ও এর যন্ত্রাংশ, লাইনার, ধানমাড়াইয়ের যন্ত্র, ডিজিটাল স্কেল, ট্রান্সফরমার এবং টিউবওয়েল। বর্তমানে বগুড়ার পণ্য ভারত, নেপাল ছাড়াও ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপানসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের বাজারে যাচ্ছে।

চিকিৎসাঃ


জেলায় মান সম্মত চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল যা ১৯৯১ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে । জেলায় সরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ১৭ টি এবং এতে চিকিৎসার জন্য বেড রয়েছে ১,২৮০ টি। অনুমোদিত ডাক্তারের জন্য ৩০৬ টি পদ রয়েছে যার মধ্যে ১২১ জন কর্মরত রয়েছে। মোট বেসরকারী হাসপাতাল রয়েছে ১৫৫ টি যেখানে বেড সংখ্য ১,৫০০টি (প্রায়)।

যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ


বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। মূলত ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ জেলায় যেতে বগুড়াকে অতিক্রম করতে হয় বলেই এরকম বলা হয়ে থাকে। বগুড়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত মানের। ট্রেন এবং বাস উভয় ব্যবস্থায় ঢাকা থেকে আসা যায়। জেলায় মোট রাস্তার পরিমাণ ৬,০৪১ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২,৩১০ কিলোমিটার এবং কাঁচা রাস্তা রয়েছে ৩,৭৩১ কিলোমিটার। এছাড়াও জেলার উপর দিয়ে ৯০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। বগুড়ার একমাত্র বিমানবন্দর “বগুড়া বিমানবন্দর” টি বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। তবে বিমান বন্দরটি বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়।

চিত্তাকর্ষক স্থানঃ


• মহাস্থানগড়
• গোকুল মেধ (বেহুলার বাসরঘর)
• ভাসু বিহার
• শীলাদেবীর ঘাট
• গোবিন্দভিটা
• রাজা পরশুরামের বাড়ি
• জীয়ত কুণ্ড
• শাহ সুলতান বলখি (রহ.) এর মাজার
• মহাস্থানগড় যাদুঘর
• যোগীর ভবণ
• বিহার
• ভীমের জাঙ্গাল
• খেরুয়া মসজিদ
• নবাব বাড়ি (সাবেক নীল কুঠির)
• মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম
• বগুড়া এডওয়ার্ড পৌর পার্ক
• যমুনা নদী
• বিজয়াঙ্গন যাদুঘর, বগুড়া সেনানিবাস, শাজাহানপুর (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক)
• শহীদ চান্দু ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
• বাংলাদেশ মশলা গবেষণা কেন্দ্র, শিবগঞ্জ
• মম-ইন (Momo Inn), ঠেঙ্গামারা, বগুড়া সদর
• হোটেল নাজ গার্ডেন, ছিলিমপুর, বগুড়া সদর
• ওয়ান্ডারল্যান্ড পার্ক, বগুড়া সদর
• মম-ইন ইকো পার্ক, ঠেঙ্গামারা, বগুড়া সদর
• সাউদিয়া পার্ক, শেরপুর

ঐতিহ্যবাহী উৎসবঃ


পোড়াদহ মেলা: বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী মেলার মধ্যে পোড়াদহ মেলা উল্লেখযোগ্য। বগুড়া শহর হতে ১১ কিলোমিটার পূর্বদিকে ইছামতি নদীর তীরে পোড়াদহ নামক স্থানে সন্ন্যাসী পূজা উপলক্ষ্যে প্রতি বছর এ মেলা হয়ে আসছে।

কলসদহ ঐতিহাসিক ঘোড় দৌড় খেলা ও পৌষ মেলা: বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে বহু লোকজ উৎসব পালন করা হয়। এর মধ্যে বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী কলসদহের ঘোড় দৌড় খেলা ও পৌষ মেলা একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। যা প্রতি বছর ডিসেম্বরের শেষে এবং জানুয়ারীর শুরুতে ৭ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়।

খারুয়া মেলা: খারুয়া মেলা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি প্রাচীন লোকজ মেলা। বগুড়া জেলা শহর হতে ১৩ কিলোমিটার পূর্বদিকে খারুয়া দহ নামক স্থানে প্রতি বছর যে মেলা বসে তাই খারুয়া মেলা নামে পরিচিত। প্রতিবছর ফাল্গুন মাসের প্রথম বুধবার শাজাহানপুরের জালশুকা গ্রামের খারুয়া দহে অনুষ্ঠিত এ মেলা। মেলাটি এ এলাকার প্রায় ৩শ’ বছরের ঐতিহ্য।

কেল্লাপোষী মেলা: বগুড়ার শেরপুরে ৪৫৭ বছর পূর্ব থেকে এ মেলা হয়ে আসছে। মেলার তারিখ প্রতিবছর জৈষ্ঠ মাসের দ্বিতীয় রোববার।

শীবের মেলা: গাংনগরের ৪০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী শীবের মেলা।

প্রধান নদীসমূহঃ

১. করতোয়া
২. বাঙ্গালী
৩. যমুনা
৪. নাগর
৫. ইছামতি

পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী দৈনিকঃ


বাংলাদেশ, করতোয়া, সাতমাথা, দূর্জয় বাংলা, আজ ও আগামীকাল, চাঁদনীবাজার, উত্তরকোণ, বগুড়া, উত্তরাঞ্চল, মুক্তবার্তা, উত্তরবার্তা; সাপ্তাহিক: আজকের শেরপুর, পঞ্চনদীর তীরে, নতুন, দূর্জয়, সাহিত্য, তারুণ্য; অবলুপ্ত: সোনাতলা বার্তা; অনিয়মিত সাময়িকী: বৃত্ত।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বঃ

• শহীদ জিয়াউর রহমান (১৯৩৬-১৯৮১) প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট
• মোহাম্মদ আলী (মৃত্যু ১৯৬৯), পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
• প্রফুল্ল চাকী (১৮৮৮-১৯০৮), ব্রিটিশ বিরোধী আন্দলনের নেতা
• মোহাম্মদ খাদেমুল বাশার (১৯৩৫-১৯৭৬), বীর উত্তম, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং বিমান বাহিনী প্রধান
• আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭), সাহিত্যিক ও গল্পকার
• মহাদেব সাহা, সাহিত্যিক
• মমতাজুর রহমান তরফদার – ঐতিহাসিক
• রোমেনা আফাজ, সাহিত্যিক
• মনোজ দাশগুপ্ত – কবি ও লেখক
• মাহফুজুর রহমান, চেয়ারম্যান, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজ
• গাজীউল হক (১৯২৯-২০০৯), ভাষা সৈনিক
• এম আর আখতার মুকুল, (১৯২৯-২০০৪), লেখক এবং সাংবাদিক
• গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, রাজনীতিবিদ
• মুশফিকুর রহিম, জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়
• শফিউল ইসলাম সুহাস- জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়
• অপু বিশ্বাস, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
• তরুণ মজুমদার, চিত্রপরিচালক
• হোসনে আরা বেগম, নির্বাহী পরিচালক, ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ
• আলী আকবর, উপাচার্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
• আবু সাইয়ীদ, চলচ্চিত্র পরিচালক
• মাহমুদুর রহমান মান্না, রাজনীতিবিদ
• আব্দুল মান্নান, সংসদ সদস্য
• কাজী রফিকুল ইসলাম, রাজনীতিবিদ
• পিনাকী ভট্টাচার্য, মানবাধিকার কর্মী
• হাছানাত আলী, অধ্যাপক
• হিরো আলম, চলচ্চিত্র অভিনেতা

তথ্যসূত্রঃ
উইকিপিডিয়া
বাংলাপিডিয়া
জনশুমারী ২০২২
আদমশুমারী ২০১১